স্টাফ রিপোর্টার: সকিব হাসান রবিন, নকলা, শেরপুর।
প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কমিটি থেকে শুরু করে নদী দখল সহ নানা অভিযোগ শেরপুরের নকলার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবুল মনসুরের বিরুদ্ধে। আবুল মনসুরের পছন্দের মুক্তিযোদ্ধারা পেয়েছেন সরকারি ঘর বঞ্চিত হয়েছেন প্রকৃত মুক্তিযুদ্বাদের অনেকেই। এমন অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে থাকলেও আঃলীগের পদ প্রভাবশালী হওয়ায় মনসুরের বিরুদ্ধে মুখ খুলেননি কেউ। স্বার্থে আঘাত লাগায় ইউএনওর যোগ-সাজুসে সাংবাদিককেও জেলে পাঠাতে মরিয়া ছিল আবুল মনসুর। অনিয়ম দুর্নীতির প্রশ্ন উঠায় গেল মার্চে সাবেক ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিনের সহযোগীতায় দৈনিক দেশ রূপান্তরের সাংবাদিক রানাকে জেলে পাঠানোয় অতি উৎসাহী প্রধান সাক্ষী ছিল আবুল মনসুর। দেশের অভ্যন্তরে যুদ্ধ না করেই প্রভাব খাটিয়ে আ: লীগ সরকারের আমলে দীর্ঘদিন দায়িত্বে ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের। সুবর্ণখালী নদীর পাড় খননের অযুহাত দিয়ে জৈনক তমির উদ্দিন শেখের জামির উপর দিয়ে নদী খননের মাধ্যমে নদীর খাস জমি দখল করে ভবন এবং স্থাপনা তৈরির অভিযোগ মনসুরের বিরুদ্ধে তমির শেখের পারিবার সহ অনেকেরই।