রিপোর্টার
চিনাডুলী ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইব্রাহিম খলিলের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে এলাকাবাসী, শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং ছাত্র-ছাত্রী ফুঁসে উঠেছে।
তার বিরুদ্ধে প্রধান অভিযোগগুলোর লিস্ট উপজেলা ও ডিসি কার্যালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার জানান, ২২ লক্ষ টাকার অভিযোগ অবশ্যই তদন্ত করা হবে।ঘটনার সত্যতা প্রকাশ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তার বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো প্রকাশ পেয়েছে সেগুলো নিম্নরূপ :
অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ ও ইবতেদায়ী প্রধানের নিয়োগ দুই বছর ধরে বন্ধ রাখা।
সাবেক অধ্যক্ষ ওবায়দুল্লাহ সাহেবের ১৯ বছরের আয়-ব্যয়ের হিসাব না দেওয়ার জন্য তাকে দায়ী করা।
ইব্রাহিম খলিলের আঠারো মাসে ২২ লক্ষ টাকার হিসাব দিতে ব্যর্থ হওয়া।
কিছু শিক্ষকের সময়মতো উপস্থিত না থাকা ও কর্মে গাফিলতির অভিযোগ।
সহকারী গ্রন্থাগারিক মাহফুজুর রহমান ও নৈশপ্রহরী ফারুকের অনুপস্থিতি সত্ত্বেও বেতন তোলার বিষয়।
এডহক কমিটি গঠনে অনিয়ম ও চক্রান্তের অভিযোগ।
এমন পরিস্থিতিতে এলাকাবাসী, শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীরা মানববন্ধন করে দ্রুত ইব্রাহিম খলিলসহ সংশ্লিষ্টদের শাস্তি দাবি করেছে এবং শিক্ষার সুষ্ঠ পরিবেশ ফিরিয়ে আনার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।