মোঃ হেলাল উদ্দিন দামুড়হুদা,প্রতিনিধি:
দামুড়হুদার জাহিদুল মেম্বার এর বিরুদ্ধে অপহরণ করার অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছে দামুড়হুদা খাঁ পাড়ার আব্দুর রহিম (৩০)। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল ৫ঘটিকার সময় দামুড়হুদা প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে এ সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি।আব্দুর রহিম লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমি আব্দুর রহিম, যুব রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির দামুড়হুদা উপজেলা যুব প্রধান হওয়ার কারণে বিভিন্ন সময়ে অনিয়ম দুর্নীতি, মাদকের বিরুদ্ধে সভা-সেমিনার করার কারণে ইয়াবা ও ফেন্সি সম্রাট জাহিদুল ইসলাম ইয়াবা সহ ধরা পড়ে।আব্দুর রহিম লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমি আব্দুর রহিম, যুব রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির দামুড়হুদা উপজেলা যুব প্রধান হওয়ার কারণে বিভিন্ন সময়ে অনিয়ম দুর্নীতি, মাদকের বিরুদ্ধে সভা-সেমিনার করার কারণে ইয়াবা ও ফেন্সি সম্রাট জাহিদুল ইসলাম ইয়াবা সহ ধরা পড়ে।আব্দুর রহিম লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমি আব্দুর রহিম, যুব রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির দামুড়হুদা উপজেলা যুব প্রধান হওয়ার কারণে বিভিন্ন সময়ে অনিয়ম দুর্নীতি, মাদকের বিরুদ্ধে সভা-সেমিনার করার কারণে ইয়াবা ও ফেন্সি সম্রাট জাহিদুল ইসলাম ইয়াবা সহ ধরা পড়ে।
আব্দুর রহিম লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমি আব্দুর রহিম, যুব রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির দামুড়হুদা উপজেলা যুব প্রধান হওয়ার কারণে বিভিন্ন সময়ে অনিয়ম দুর্নীতি, মাদকের বিরুদ্ধে সভা-সেমিনার করার কারণে ইয়াবা ও ফেন্সি সম্রাট জাহিদুল ইসলাম ইয়াবা সহ ধরা পড়ে।সেখানে মাদক সেবনের কারণে তাকে জেল ও জরিমানা করা হয়।তারা সন্দেহ করে যে, আমি আব্দুর রহিম তাদেরকে ধরিয়ে দিয়েছি। তারই ফলশ্রুতিতে কয়েক বছর আগে আমাকে বিবাদী পক্ষ মোঃ জাহিদুল মেম্বার ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা মিলিয়া আমাকে বেধড়ক মারধর করিয়া রক্তাক্ত জখম করে।
এরই সূত্র ধরে আমি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়, ফেসবুক সহ বিভিন্ন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করি। যাহার ফলশ্রুতিতে স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের নেতাকর্মী ও যুবলীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম ও যুবলীগের সাবেক থানা সভাপতি তালেবসহ তার সাঙ্গোপাঙ্গরা সেটা ভালোভাবে মেনে নিতে পারিনি।বিভিন্ন সময় আমাকে প্রাণনাশের হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৬ঘটিকার সময় জাহিদুল মেম্বার ও তার ভাই তালেব এর নেতৃত্বে আমাকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তুলিয়া নিয়ে যাওয়ার সময় আমার পিতা মতলেব আলী, ছোট ভাই আব্দুল করিম, বড় ভাই আব্দুর রহমান বাধা দিলে আমাদের সকলকে রামদা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে এলো পাতাড়ি আমাদেরকে কোপায়।
একপর্যায়ে আমার বড় ভাই নিশ্চিত মৃত ভেবে তারা পলায়ন করে। ঘটনার বিবরণী দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কে ফোনের মাধ্যমে জানায়।তাৎক্ষণিক অফিসার ইনচার্জ পুলিশ সদস্যদের কে পাঠিয়ে আমাদেরকে রক্ষা করে ও হাসপাতালে পাঠিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে। এবং পুলিশ সদস্য রা আমাদেরকে বলে আপনারা নির্দিষ্ট আসামিগণের পরিচয় দিয়া এজহার দায়ের করুন। সে মর্মে আমার ছোট ভাই আব্দুল করিম বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করে। তবে আজ সকালে আসামিগণ আমার বাড়িতে এসে মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়া দেয়। এই মরমে ন্যায় বিচার পাওয়ার স্বার্থে সংবাদ সম্মেলন পোষণ করি।