বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:২২ অপরাহ্ন

স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দরা পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে

জামালপুর জেলার প্রতিনিধি মোঃ লিটন রাজ।
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৪৭ বার পড়া হয়েছে

জামালপুর জেলার প্রতিনিধি মোঃ লিটন রাজ।

ছাত্রদের জীবননাশের চক্রান্তকারী বহাল তবিয়তে !
জুলাই বিপ্লবের মহানায়কেরা যখন দেশব্যাপী সমস্ত জনতার রাজনৈতিক দলগুলোর ভালোবাসা, সমর্থন ও স্নেহ নিয়ে একনায়কতন্ত্রের রক্ত পিপাসু স্বৈরাচার এর বিরুদ্ধে জীবন মরন লড়াই সংগ্রামে রাস্তায় জীবন দিচ্ছিলো, আক্রমণে ক্ষত বিক্ষত হচ্ছিলো ,তখন গণহত্যাকারী সন্ত্রাসীদের কাছে ছাত্রদের জমায়েত হবার খবর, কোন মোড়ে ছাত্ররা একত্রিত হচ্ছে বা ছাত্রদের এলাকার বিস্তারিত গুলো ওপেন রাস্তায় দাঁড়িয়ে, ফোনে পুলিশদের, দলীয় ক্যাডারদের সরবরাহ করছিলেন জামালপুরের জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।

এই মানুষ টি দীর্ঘ ১৪ বছর ধরে আরেকটি শহর থেকে এসে জামালপুরের স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা, এমপি, মন্ত্রী ধরে ধীরে ধীরে মহাশক্তি ধর হয়ে উঠে। হয়ে যায় বেপরোয়া। জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদ বাগিয়ে, সমস্ত স্থানীয় প্রশাসন কে কব্জায় নিয়ে সরকারী প্লট, সমস্ত ত্রাণ, সমাজ সেবার একচ্ছত্র সহায়তা, নীজ কমিউনিটির সদস্যদের থেকে টাকা লোপাট, চাকুরী, মামলা থেকে রেহাই এর ভীতি ছড়িয়ে লক্ষ, লক্ষ টাকা আত্মসাতের মহা কারিগর এখনো বহাল তবিয়তেই সব সেবা ভোগ করে চলেছেন। ডিসির সহায়তা, সমাজ সেবার সমস্ত সহায়তা‌ আগের মতই তার নামে বরাদ্দ থাকছে। শীতের কম্বল, ত্রাণ, ঈদের বরাদ্দের তালিকায় ও তাঁর নাম লিপিবদ্ধ।
শহীদ জিয়াউর রহমান, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে গালিগালাজ করা এই স্বৈরাচারী জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এর খুঁটির জোর আসলে কোথায়? ছাত্র সমন্বয়ক রাও কিছু করতে পারছে না।

স্থানীয় প্রশাসন তো তাকে সব সহায়তা দিয়েই যাচ্ছে, বরাদ্দ লিস্টে বাধ্যতামূলক তার জিনিস পৌঁছে যাচ্ছে।
স্থানীয় সচেতন মহল প্রশ্ন করেই যাচ্ছে তাহলে পরিবর্তন টা হলো কোথায়?
আমরাও সচেতন জনতার প্রশ্নটি পৌঁছে দিচ্ছি আপনার ই কাছে

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ